Wednesday 6 March 2013

সহীহ নামাজ ও দু'আ শিক্ষা - আব্দুল্লাহ ইবনে ফজল



এটি একটি অসাধারণ বই। এখানে পবিত্রতা অর্জন, নামাজ পড়ার বিস্তারিত নিয়ম, বিভিন্ন ধরনের দু'আ - সবই পাবেন। সম্পূর্নভাবে কোরআন ও সহীহ হাদিসভিত্তিক এই বইটি প্রত্যেক মুসলিম পরিবারেরই সংগ্রহে থাকা উচিত এবং নিয়মিত পড়ে নিয়মগুলো মুখস্থ করে ফেলা উচিত। না পড়লে বুঝবেন না যে আপনি পবিত্রতা এবং নামাজ সংক্রান্ত কত নিয়ম যে জানেন না!

১ম খন্ডঃ http://www.mediafire.com/view/?48brblvgoh13kfr
২য় ও ৩য় খন্ডঃ http://www.mediafire.com/view/?dpj8x14dr33i2a9

মহিলার নামাজ - আব্দুল হামিদ ফাইজী


মহিলাদের পবিত্রতা অর্জন, নামাজ পড়ার নিয়ম  ও দু'আ সমূহের অসাধারণ সংকলন এই বইটি। আব্দুল হামিদ ফাইযীর অন্য সকল বইয়ের মতো এই বইটিও সহীহ দলিল ভিত্তিক।

http://www.mediafire.com/view/?dre0z23iwr2no8t

রাসূলুল্লাহ(সা) এর নামাজ - নাসিরুদ্দীন আলবানী (রহ:)


নামাজ সংক্রান্ত সবচাইতে অথেন্টিক বইগুলোর মধ্যে অন্যতম। লিখেছেন যুগশ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস নাসিরুদ্দীন আলবানী (রহিমাহুল্লাহ)

http://www.mediafire.com/view/?n55uhymwliquo72

নবী(সা) এর নামাজ - ৯ পৃষ্ঠার সংক্ষিপ্ত গাইড - ইবনে বাজ


সহীহ হাদিসের ভিত্তিতে নবী(সা) এর নামাজ এর পদ্ধতির সংক্ষিপ্ততম গাইড - মাত্র ৯ পৃষ্ঠা। অবশ্যই পড়ুন।

http://www.mediafire.com/view/?3fidav5bdcknlv2

নামাজ ত্যাগকারীর বিধান - সালেহ আল উসাইমিন



নিয়মিত ফরজ নামাজ ত্যাগকারী কাফের - দলীলের মাধ্যমে এই বইয়ে এটা প্রমাণ করেছেন যুগশ্রেষ্ঠ আলেম মুহাম্মাদ বিন সালেহ আ উসাইমিন (রহিমাহুল্লাহ)।

 

একটি উদাহরণ:

 

কোরআন-উল-কারিমে আল্লাহ নামাজ আর ঈমান - এই শব্দ দুইটিকে সমার্থকরূপে ব্যবহার করেছেন। আল্লাহ সূরা বাকারায় বলেন:

 

আর আল্লাহ এরূপ নন যে তিনি তোমাদের ঈমানকে ব্যর্থ করবেন। (২:১৪৩ এর অংশবিশেষ)

 

ব্যাখা: প্রিয়নবী মুহাম্মদ(সা) এর নবুয়তীর প্রথম দিকে সাহাবারা বায়তুল মুকাদ্দাসের দিকে ফিরে নামাজ পড়তেন। যখন মুসলমানদের কিবলা পরিবর্তন করে কাবা শরীফের দিকে করা হলো তখন অনেক সাহাবা প্রশ্ন করতে লাগলেন যে তাদের আগের নামাজগুলির কি হবে? সেগুলির জন্য কি সওয়াব পাওয়া যাবে না? তখন আল্লাহ এই আয়াত নাজিল করেন যে, আল্লাহ তোমাদের ঈমান তথা নামাজকে ব্যর্থ করবেন না। এই আয়াত দ্বারা এটা প্রমাণিত হয় যে, নামাজ ব্যতীত ঈমানের কোন মূল্য নেই। একজন মুসলমানকে ততক্ষণই মুসলমান বলা হবে যতক্ষন তার ঈমান থাকবে, আর একজন মুসলমানের ঈমান তখনই থাকবে যখন সে নিয়মিতভাবে কমপক্ষে ফরজ নামাজ আদায় করবে।

http://www.mediafire.com/view/?8fqbr6tbyb97939
 

Sunday 3 March 2013

হাদিসের নামে জালিয়াতি - ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর




আপনি কি জানেন যে নিচে উল্লেখিত সবগুলি হাদিসই জাল/ভূয়া? বিস্তারিত জানতে বইটি পড়ুন।


১। জ্ঞান অর্জনের জন্য প্রয়োজনে চীনে যাও

২। দোলনা থেকে কবর পর্যন্ত জ্ঞান অর্জন কর

৩। দেশপ্রেম ঈমানের অংগ

৪। রমজানের ১ম ১০ দিন রহমতের ...

৫। জ্ঞানীর কলমের কালি শহীদের রক্তের চেয়েও পবিত্র

৬। বুড়ির কাঁটা বিছানোর কাহিনী

৭। রাসূলুল্লাহ(সা) এর মিষ্টি খেতে নিষেধ করার কাহিনী

৮। রাসূলুল্লাহ(সা) তারকা রূপে ছিলেন

৯। রাসূলুল্লাহ(সা) জীবিত

১০। রাসূলুল্লাহ(সা) গায়েব জানতেন

১১। রাসূলুল্লাহ(সা) দরুদ শুনতে পান

১২। ছোট জিহাদ (যুদ্ধ) শেষ করে ফিরেছি এবার করবো বড় (নফসের) জিহাদ

১৩। আল্লাহকে দেখা সম্ভব

১৪। ওলীদের অলৌকিক ক্ষমতা আছে

১৫। আসরের পর পড়াশুনা করা ভাল না

১৬। প্রচলিত পাঁচ কালিমা

১৭। নামাজ না পড়লে ৮০ হুকবা শাস্তি

১৮। আগের নামাজের কাজা আদায় করতে হবে

১৯। খাওয়ার সময় সালাম না দেয়া

২০। মুমিনের ঝুটায় রোগমুক্তি

২১। জ্ঞানীর ঘুম মূর্খের ইবাদত থেকে উত্তম  ... ইত্যাদি

প্রিয় নবী মুহাম্মদ(সা) কে অবমাননার শাস্তি - ইমাম আন্‌ওয়ার আল আওলাকি



অনেকে বলে যে, রাসূলুল্লাহ(সা) তার বিরুদ্ধে কটাক্ষকারীদের সবসময় মাফ করে দিয়েছেন - এটা একটি মিথ্যা কথা, রাসূলুল্লাহ(সা) অনেক ক্ষেত্রে ক্ষমা করেছেন আবার অনেক ক্ষেত্রে চরম শাস্তি দিয়েছেন (বিশেষত: মাদানী জীবনে)মাফ করার কথাটি যারা বলেন তারা সাধারনত  উদারহন হিসাবে তায়েফের ঘটনা বলেন। কিন্তু, মুদ্রার অপর পিঠও কিন্তু আছে।

যেমন: সাহাবাদের স্ত্রীদের নিয়ে অশ্লীল কবিতা লেখার জন্য এবং কোরাইশবাসীদের সাথে গোপন চুক্তি করার জন্য রাসূলুল্লাহ(সা) তার শত্রু কাব ইবনে আশরাফকে হত্যার হুকুম দিয়েছিলেন এবং ইবনে মাসালামাহ(রা) নামাক সাহাবী তাকে হত্যা করেছিল এছাড়া প্রিয়নবী মুহাম্মাদ(সা) মক্কা বিজয়ের পর সাধারণভাবে সবাইকে ক্ষমা করে দিলেও কিছু মানুষকে হত্যা করতে হুকুম দিয়েছিলেন এমনকি তারা যদি কাবার গিলাফ ধরে ঝুলন্ত অবস্থাতেও থাকে। এরকম কিছু মানুষের মধ্যে ছিলো আব্দুল্লাহ ইবনে খাতাল ও তার দুই ক্রীতদাসী কারণ তারা আল্লাহ্‌র রাসূলের বিরুদ্ধে খারাপ গান গাইত। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, কোনও ব্যক্তি আল্লাহ্‌ ও রাসূলুল্লাহ(সা) এর কটাক্ষ করলে তার শাস্তি দিতে হবে ঠিক, কিন্তু কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নিতে পারবে না, রাষ্ট্রীয় আইনেই বিচার করতে হবে। মাদানী জীবনে রাসূলুল্লাহ(সা) বিচারপ্রধান ও রাষ্ট্রপ্রধান ছিলেন বিধায় উনি একক সিদ্ধান্তে কাউকে হত্যার হুকুম দিতে পারতেন।
 
এই বইয়ে ইমাম আনোয়ার আল আওলাকী বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন মহানবী(সা) কে কটাক্ষ করার শাস্তি। এটা তাঁর The Dust will never Settle Down লেকচার এর বাংলা অনুবাদ।
 

তৌহিদ এর মূলনীতি - ড. বিলাল ফিলিপ্স

 
http://www.mediafire.com/view/?5hjjn7kf65766bn

কিতাব উত তৌহিদ - বাংলা ও ব্যাখা

 
 
 
 
http://www.mediafire.com/view/?9vhn1doax42ha64

Purpose of Creation - Dr. Bilal Philips

 
http://www.mediafire.com/view/?mbituws6k33c8cs

Kitab at tawheed - Muhammad ibn Abdul Wahhab

http://www.mediafire.com/view/?mcb3uhsn49j63a9